৫ কারনে বাংলাদেশে এটাই সোনা কেনা সেরা সময়, ২২,২১ এবং ১৮ ক্যারেট সোনার দাম ২০২৪ বাংলাদেশ

বিশ্ববাজারে সোনার দাম: সোনার দাম আন্তর্জাতিক বাজারের উপর অনেকটাই নির্ভরশীল। যখন বিশ্ববাজারে সোনার দাম কমে, তখন বাংলাদেশের বাজারেও সোনা সস্তা হতে পারে। এর ফলে, সোনা কেনার জন্য এটি ভালো সময় হতে পারে।

মৌসুমী পরিবর্তন: অনেক সময়, উৎসবের মৌসুমে (যেমন ঈদ, দুর্গাপূজা ইত্যাদি) সোনার দাম বাড়তে পারে, কারণ তখন প্রচুর সোনা কেনার প্রবণতা থাকে। এর আগে সোনা কিনলে কিছুটা সাশ্রয়ী হতে পারে।

টাকার মূল্য: বাংলাদেশের মুদ্রার মান (টাকার মান) যদি আন্তর্জাতিক বাজারে কমে যায় (মূল্যহীন হয়), তবে সোনা কেনার জন্য এটি ভালো সময় হতে পারে, কারণ সোনার দাম তুলনামূলকভাবে স্থিতিশীল থাকে।

সোনার বাজারের পূর্বাভাস; সোনা কেনার আগে বাজারের পূর্বাভাস দেখে নেওয়া খুব গুরুত্বপূর্ণ। যদি মনে হয় যে সোনার দাম বাড়বে, তাহলে সোনার মূল্য উঠার আগে কেনা লাভজনক হতে পারে।

অর্থনৈতিক অস্থিরতা: যখন দেশের অর্থনৈতিক পরিস্থিতি অস্থির থাকে, তখন অনেকেই নিরাপদ বিনিয়োগ হিসেবে সোনা কিনে রাখে। সোনা সাধারণত অর্থনৈতিক অস্থিরতার সময়ে ভালো মূল্য ধরে রাখতে পারে।

সুতরাং, সোনা কেনার সেরা সময় আসলে বাজারের পরিস্থিতি ও ভবিষ্যৎ পূর্বাভাসের উপর নির্ভরশীল। সোনার দাম যদি বর্তমানে কম হয় এবং ভবিষ্যতে বৃদ্ধি পাওয়ার আশঙ্কা থাকে, তবে এটা সোনা কেনার জন্য ভালো সময় হতে পারে।

বাংলাদেশে সোনার দাম প্রায় প্রতিনিয়তই ওঠানামা করে, এবং এই মূল্য নির্ধারণের দায়িত্ব পালন করে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)। গত২৭ নভেম্বরসন্ধ্যায় সোনার দাম বৃদ্ধি করে নতুন মূল্য ঘোষণা করেছে বাজুস।

২০২৪ সালের ২৯ নভেম্বরের জন্য বাংলাদেশে সোনার দামগুলো নিম্নরূপ:

-২২ ক্যারেট সোনা:প্রতি ভরি ১,৩৮,৭০৮ টাকা

-২১ ক্যারেট সোনা:প্রতি ভরি ১,৩২,৩৯৮ টাকা

-১৮ ক্যারেট সোনা:প্রতি ভরি ১,১৩,৪৯১ টাকা

-সনাতন পদ্ধতির সোনা:প্রতি ভরি ৯৩,১৬০ টাকা

এই দামগুলো শুধুমাত্র২২ ক্যারেট, ২১ ক্যারেট, ১৮ ক্যারেট, এবং সনাতন পদ্ধতির সোনার জন্য প্রযোজ্য, যা দেশের বাজারে সোনার বিভিন্ন গ্রেড অনুযায়ী বিক্রি হয়।

Leave a Comment