স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী বলেছেন, শুধু নির্বাচন নয় যে কোন কিছুর জন্য পুলিশ প্রস্তুত। আমাদের পজিশন হলো- যারা অপরাধ করেছে, তারা অপরাধী,তাদের শাস্তির আওতায় আসতেই হবে। তাদের ক্ষেত্রে কোন ধরনের ছাড় দেয়া হবে না। আমরা তাদের কঠোর হস্তে দমন করবো এবং তারা আইনের আওতায় অবশ্যই আসতে হবে।’
বৃহস্পতিবার (১৯ ডিসেম্বর) দুপুরে মুন্সীগঞ্জ জেলার আইন শৃঙ্খলা ও সার্বিক পরিস্থিতি নিয়ে জেলার কর্মকর্তাগণের সাথে মতবিনিময় সভা শেষে গণমাধ্যমকর্মীদের প্রশ্নের জবাবে এসব কথা বলেন তিনি।
এ সময় তিনি আরো বলেন, ইজতেমা ময়দানের নিষেধাজ্ঞা খুব তাড়াতাড়ি কেটে যাবে। এখন পরিস্থিতি মোটামুটি নরমাল হয়ে গেছে। যেহেতু ৩১, ১ ও ২ বিশ্ব ইজতেমার যে ডেট আছে জুবায়েরপন্থীদের ওই ডেটেই হবে।’
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা অবসরপ্রাপ্ত লেফটেন্যান্ট জেনারেল মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী বলেন, ‘২ লাখ ২ হাজার আছে, যারা অপারেশনাল পুলিশ। প্রায় ১২ হাজারের মত সিভিল ও অন্যান্য। পুলিশ এখন পুরোপুরি ফাংশনাল। র্যাব, বিজবি, আনসার ও অন্যান্য সশস্ত্র বাহিনী দিয়ে যে কোন পরিস্থিতি মোকাবিলায় কোন অসুবিধা হবে না।
মুন্সীগঞ্জ জেলা প্রশাসক ফাতেমা তুল জান্নাতের সভাপতিত্বে উপস্থিত ছিলেন জেলা পুলিশ সুপার মুহাম্মদ শামসুল আলম সরকার, সেনাবাহিনীর কর্মকর্তা মেজর রাফিসহ, র্যাব, ফায়ার সার্ভিস, কৃষি অধিদপ্তর ছাড়াও উপজেলা প্রশাসনের কর্মকর্তাবৃন্দ।
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী বলেছেন, শুধু নির্বাচন নয় যে কোন কিছুর জন্য পুলিশ প্রস্তুত। আমাদের পজিশন হলো- যারা অপরাধ করেছে, তারা অপরাধী,তাদের শাস্তির আওতায় আসতেই হবে। তাদের ক্ষেত্রে কোন ধরনের ছাড় দেয়া হবে না। আমরা তাদের কঠোর হস্তে দমন করবো এবং তারা আইনের আওতায় অবশ্যই আসতে হবে।’
বৃহস্পতিবার (১৯ ডিসেম্বর) দুপুরে মুন্সীগঞ্জ জেলার আইন শৃঙ্খলা ও সার্বিক পরিস্থিতি নিয়ে জেলার কর্মকর্তাগণের সাথে মতবিনিময় সভা শেষে গণমাধ্যমকর্মীদের প্রশ্নের জবাবে এসব কথা বলেন তিনি।
এ সময় তিনি আরো বলেন, ইজতেমা ময়দানের নিষেধাজ্ঞা খুব তাড়াতাড়ি কেটে যাবে। এখন পরিস্থিতি মোটামুটি নরমাল হয়ে গেছে। যেহেতু ৩১, ১ ও ২ বিশ্ব ইজতেমার যে ডেট আছে জুবায়েরপন্থীদের ওই ডেটেই হবে।’
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা অবসরপ্রাপ্ত লেফটেন্যান্ট জেনারেল মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী বলেন, ‘২ লাখ ২ হাজার আছে, যারা অপারেশনাল পুলিশ। প্রায় ১২ হাজারের মত সিভিল ও অন্যান্য। পুলিশ এখন পুরোপুরি ফাংশনাল। র্যাব, বিজবি, আনসার ও অন্যান্য সশস্ত্র বাহিনী দিয়ে যে কোন পরিস্থিতি মোকাবিলায় কোন অসুবিধা হবে না।
মুন্সীগঞ্জ জেলা প্রশাসক ফাতেমা তুল জান্নাতের সভাপতিত্বে উপস্থিত ছিলেন জেলা পুলিশ সুপার মুহাম্মদ শামসুল আলম সরকার, সেনাবাহিনীর কর্মকর্তা মেজর রাফিসহ, র্যাব, ফায়ার সার্ভিস, কৃষি অধিদপ্তর ছাড়াও উপজেলা প্রশাসনের কর্মকর্তাবৃন্দ।