নতুন ৫ দাবি বৈষম্যবিরোধী ছাত্রদের

গণহত্যাকারীদের দ্রুত গ্রেফতার এবং প্রশাসনে দুর্নীতিবাজ ও ফ্যাসিস্টদের দোসরদের চিহ্নিত করে বিচারের আওতায় আনাসহ শহিদি মার্চ কর্মসূচির পাঁচটি দাবি ঘোষণা করেছে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন।

বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় অন্যতম সমন্বয়ক আবু বাকের মজুমদার সংবাদকর্মীদের এ বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

দাবিগুলো হলো–

১. গণহত্যাকারীদের দ্রুত গ্রেফতার করে বিচারের আওতায় আনতে হবে।

২. শহীদ পরিবারদের আর্থিক ও আইনি সহযোগিতা দ্রুত সময়ের মধ্যে প্রদান করতে হবে।

৩. প্রশাসনে দুর্নীতিবাজ ও ফ্যাসিস্টদের দোসরদের চিহ্নিত করে অনতিবিলম্বে বিচারের আওতায় আনতে হবে।

৪. গণভবনকে কে জুলাই স্মৃতি যাদুঘর ঘোষণা করতে হবে।

৫. রাষ্ট্র পুনর্গঠনের রোডম্যাপ দ্রুত ঘোষণা করতে হবে।

ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানে স্বৈরাচারী শেখ হাসিনার পতনের এক মাস পূর্তিতে শহীদদের স্মরণে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আয়োজন ‘শহিদি মার্চ’ কর্মসূচি পালন করা হয়েছে।

বৃহস্পতিবার বিকালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সন্ত্রাসবিরোধী রাজু ভাস্কর্যের সামনে থেকে শহিদি মার্চের পদযাত্রা শুরু করেন শিক্ষার্থীরা। এতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ ঢাকার বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা ও সাধারণ মানুষ অংশগ্রহণ করেন৷ কর্মসূচিতে ছাত্র-জনতার ঢল নামে।

শহিদি মার্চটি বিশ্ববিদ্যালয়ের রাজু ভাস্কর্য থেকে নীলক্ষেত-সায়েন্সল্যাব-কলাবাগান-সংসদ ভবন-ফার্মগেইট- কারওয়ান বাজার-শাহবাগ-রাজু ভাস্কর্য হয়ে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে আসে।

Leave a Comment